পেঙ্গুইনস অব মাদাগাস্কার

পেঙ্গুইনস অব মাদাগাস্কার

অনলাইন ডেস্ক : অনেক প্রতিকূলতা জয় করে একটা রাজ্যে রাজত্ব করে পেঙ্গুইন। আর সেই পেঙ্গুইনের সঙ্গে তোমার যদি ঘণ্টাখানেক সময় কাটে, তাহলে কেমন হয় বলো তো? নিশ্চয় তোমার সময়টা ভালো কাটবে। অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশে চার পেঙ্গুইন–স্কিপার, কোয়ালস্কি, রিকো ও প্রাইভেট। তারা থাকে সেন্ট্রাল পার্ক জুতে। বাসস্থান রক্ষার জন্য তারা বিভিন্ন ধরনের সংগ্রাম করে। একের পর এক অভিযান চালায়।

প্রতিটি জটিল পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসার লড়াই এবং অবশেষে জেতার আনন্দটা আসলেই অন্য রকম। স্কিপার, কোয়ালস্কি, রিকো একটি ডিম তাড়া করে। সে ডিম ছিটকে হিমশৈলে পড়ে যায়। ডিমটি যেন পেঙ্গুইনরা না নিতে পারে, সে চেষ্টা চালায় লেপার্ড সিল। তাদের খপ্পর থেকে ডিমটি বাঁচিয়ে নিয়ে যায় স্কিপার, কোয়ালস্কি ও রিকো। একপর্যায়ে সে ডিম থেকে ‘প্রাইভেট’ বেরিয়ে আসে। পেঙ্গুইন ছানা প্রাইভেটকে তারা দলের সদস্য করে নেয়। তারপর ধীরে ধীরে শুরু হয় তাদের অভিযান।

১০ বছর পর জন্মদিন উদ্‌যাপন করতে ব্রেক রুমের ভেন্ডিং মেশিনে চলে যায় তারা। তাদের উদ্দেশ্য–ভেন্ডিং মেশিন থেকে ‘চিজি ডিবলস’ নামের স্ন্যাকস
সংগ্রহ করা।

ভেন্ডিং মেশিনটি তাদের অপহরণ করে জিনবিজ্ঞানী ব্রাইনের কাছে নিয়ে যায়। ব্রাইন হলো অক্টোপাস। বুদ্ধিমত্তার জন্য বিশ্বের সব চিড়িয়াখানায় পেঙ্গুইনরা স্থান পায় বলে ব্রাইন পেঙ্গুইনবিদ্বেষী। পেঙ্গুইনরা আসার পর চিড়িয়াখানা থেকে ব্রাইনকে বের করে দেওয়া হয়। আর এই টিকে থাকার জন্য একের পর এক লড়াই চলতে থাকে। পুরো সিনেমার গল্প বলে দিলে তুমি দেখে মজা পাবে না। তাই বাকিটুকু নিজেই দেখে নাও।

‘পেঙ্গুইনস অব মাদাগাস্কার’ আমেরিকান অ্যানিমেটেড স্পাই অ্যাকশন কমেডি ছবি। ৯২ মিনিটের ছবিটি পরিচালনা করেছেন এরিক ডার্নেল ও সাইমন জে স্মিথ।

More News...

বিনামূল্যে চিকিৎসা মেলে ‘ফ্রি স্ট্রোক ক্লিনিকে’

বিয়ে করতে এনে প্রেমিকাকে যৌনপল্লীতে বিক্রি করলেন প্রেমিক