ভোর হলেই রূপ দেখাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা

ভোর হলেই রূপ দেখাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা

পঞ্চগড় প্রতিনিধি : উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে প্রতি বছরের মতো এবারও কুয়াশা আর মেঘমুক্ত আকাশে দেখা দিয়েছে নয়নাভিরাম কাঞ্চনজঙ্ঘা। অক্টোবরের মাঝামাঝি থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা দিলেও এবার সপ্তাহজুড়ে হতাশ হয়ে ঘরে ফিরছিলেন পর্যটকরা। তবে হেমন্তের শুরুতে সোমবার (১৭ অক্টোবর) ভোর ৬টার দিকে তেঁতুলিয়ার উত্তরাকাশে ভেসে ওঠে রুপালি কাঞ্চনজঙ্ঘা।
মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) ভোরেও তেঁতুলিয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে বেশ কাছাকাছি কাঞ্চনজঙ্ঘা পর্বত দেখা গেছে।
ভারতের সিকিম এবং নেপাল সীমান্তে হিমালয় পর্তবমালার অন্যতম পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে দেশের বিভিন্ন এলাকার পর্যটকদের ভিড় এখন পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়।
প্রতিবছর শরতের শেষ অথবা হেমন্তের শুরুর দিকে ঘনকুয়াশা আর আকাশে মেঘ না থাকলে সাধারণত পঞ্চগড়ের বিভিন্ন এলাকা থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায়। তবে তেঁতুলিয়ার-পঞ্চগড় জাতীয় মহাসড়কের দশমাইল এলাকার পর থেকে সাতমেরা ইউনিয়নের টিটিহিপাড়া এবং তেঁতুলিয়া উপজেলা সদরের ডাকবাংলো মহানন্দার পাড় যেন কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার তীর্থস্থান। মূলত ভোরে আলো ফোটার সঙ্গে পৃথিবীর তৃতীয় উচ্চতম এই পর্বতশৃঙ্গে সূর্যের আলো পড়লেই পঞ্চগড়ের উত্তরাকাশে ভেসে উঠে নয়নাভিরাম রুপালি কাঞ্চনজঙ্ঘা।

সূর্যের আলো বাড়ার সঙ্গে কাঞ্চনজঙ্ঘা রূপ বদলাতে থাকে। সকালের রুপালি কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা দিলেও সূর্যের আলো বাড়ার সঙ্গে লাল আভা ছড়িয়ে সোনালি হতে থাকে কাঞ্চনজঙ্ঘা। আর বিকেলের পর সোনামাখা রূপে ধরা দেয় পর্যটকদের চোখে।
‘হিমালয়কন্যা’ খ্যাত পঞ্চগড়ে এখন শুরু হয়েছে শীতের আমেজ। বছর ঘুরে এই সময়ের দারুণ আবহাওয়ার জন্য অপেক্ষা করেন পর্যটকরা। শীতের আমেজে তারা কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য দেখতে এই সময়ে পঞ্চগড়ে ছুটে আসেন। মূলত কাঞ্চনজঙ্ঘা ঘিরে পঞ্চগড়ে পর্যটনের দ্বার উম্মোচিত হয়েছে। প্রতিবছর এই সময়ে ভ্রমণপিপাসুরা পঞ্চগড় আর তেঁতুলিয়া ঘুরে তৃপ্ত মনে ঘরে ফেরেন।
তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা সীমান্ত থেকে ভারতের শিলিগুড়ির দূরত্ব মাত্র আট কিলোমিটার। আর শিলিগুড়ি থেকে ভারতের দার্জিলিংয়ের দূরত্ব প্রায় ৭৭ কিলোমিটার এবং সিকিমের দূরত্ব প্রায় ১০০ কিলোমিটার। মূলত দার্জিলিং এবং সিকিমের সাংগুলেগ থেকে হিমালয় পর্বতমালার অন্যতম পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা বেশ দেখা যায়। আর দেশের মাটি থেকে ভিসা পাসপোর্ট ছাড়া কাঞ্চনজঙ্ঘার এমন রূপ দেখার দেখার একমাত্র স্থান পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া।
মেঘ ও কুয়াশামুক্ত আকাশে তেঁতুলিয়ার মহানন্দার পাড় থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ পেরিয়ে দৃষ্টি চলে যায় নেপাল ও সিকিমের মধ্যবর্তী আট হাজার মিটার উচ্চতায় অবস্থিত কাঞ্চনজঙ্ঘা পর্বতশৃঙ্গে।

বর্তমানে কাঞ্চনজঙ্ঘা আর উপভোগ্য শীতের কারণে পঞ্চগড় ও তেঁতুলিয়ায় পর্যটকদের উপস্থিতি বেড়ে গেছে। জেলার বাইরে থেকে প্রতিদিন শত শত মোটরসাইকেল আরোহী দলবেধে আসছেন কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে। অনেকে পরিবারের সদস্যসহ তেঁতুলিয়ায় রাত থেকে ভোরের আলোতে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ সৌন্দর্য দেখে পুলকিত হচ্ছেন।

আকশ্মিক পর্যটক বৃদ্ধি পাওয়ায় তেঁতুলিয়ায় স্থানীয় হোটেল, রেস্তোরাঁ, আবাসিক হোটেলে স্থান সংকুলান হচ্ছে না। রিকশা-ভ্যান আর ইজিবাইকের মতো ছোট যানবাহনগুলোর যাত্রী সংখ্যাও বেড়ে গেছে।

তেঁতুলিয়া উপজেলার সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ডাকবাংলোয় প্রতিদিন ভিড় লেগে থাকছে। ৬-৭ দিন আগে বুকিং দিয়েও রাতে ঘুমানোর জায়গা পাচ্ছেন না পর্যটকরা। তবে এই এলাকায় কমিউনিটি ট্যুরিজম সিস্টেম উন্নয়নের পরামর্শ দিচ্ছেন পর্যটকসহ স্থানীয়রা।

কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে আসা নীলফামারির জলঢাকা এলাকার শরিফুল ইসলাম ‘আমরা বউ-বাচ্চাসহ পরিবারের সাতজন এসেছি কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে। শুনেছি ভোরের দিকে ভালো দেখা যায়। তাই আগের দিন এসে রাত থেকেছি। সূর্য ওঠার আগেই আমরা মহানন্দার পাড়ে এসে বসে ছিলাম। সূর্যের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গেই কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা দেয়। এত সুন্দর দেখা যাবে তা কল্পনাও করতে পারিনি।’
রংপুরের তারাগঞ্জ থেকে আসা আব্দুল কাফি বলেন, ‘আমরা আটজন বন্ধু মিলে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে এসেছি। চাকরির সুবাদে আমরা পঞ্চগড়ে থাকি। কিন্তু কখনো কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা হয়নি। এবার ডাকবাংলোতে রাত থেকে ভোরে উঠে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পেরেছি। কী যে ভালো লেগেছে! আমাদের এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না।’
তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহাগ সাহা হেমন্তের শুরুর দিকে আকাশ পরিষ্কার থাকলে এখানে পর্যটকদের চোখে কাঞ্চনজঙ্ঘা ধরা দেয়। এজন্য এই সময়ে ভ্রমণপিপাসু, প্রকৃতিপ্রেমীরা তেঁতুলিয়ায় ছুটে আসেন। তাদের সাদরে বরণ করতে উপজেলা প্রশাসনের প্রস্তুতি রয়েছে।

ট্যুরিস্ট পুলিশ পঞ্চগড় জোনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া এমনিতেই একটি পর্যটন এলাকা। এখানে সমতলের চা বাগান, বাংলাবান্ধা, জিরোপয়েন্টসহ বিভিন্ন স্পট দেখতে পর্যটকরা ছুটে আসেন। বর্তমানে দুদিন ধরে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যাচ্ছে। এজন্য পর্যটকদের সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে। তাদের নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশ সর্বদা প্রস্তুত রয়েছে।

জেলা প্রশাসক মো. জহুরুল ইসলাম বলেন, কাঞ্চনজঙ্ঘার চূড়ায় সূর্যালোক পড়লেই এটি দেখা দেয়। এই পর্বতশৃঙ্গ পঞ্চগড়ের যে কোনো এলাকা থেকেই দেখা যায়। তবে তেঁতুলিয়ার মহানন্দার পাড় হচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার তীর্থস্থান।

পঞ্চগড় প্রতিনিধি : উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে প্রতি বছরের মতো এবারও কুয়াশা আর মেঘমুক্ত আকাশে দেখা দিয়েছে নয়নাভিরাম কাঞ্চনজঙ্ঘা। অক্টোবরের মাঝামাঝি থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা দিলেও এবার সপ্তাহজুড়ে হতাশ হয়ে ঘরে ফিরছিলেন পর্যটকরা। তবে হেমন্তের শুরুতে সোমবার (১৭ অক্টোবর) ভোর ৬টার দিকে তেঁতুলিয়ার উত্তরাকাশে ভেসে ওঠে রুপালি কাঞ্চনজঙ্ঘা।
মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) ভোরেও তেঁতুলিয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে বেশ কাছাকাছি কাঞ্চনজঙ্ঘা পর্বত দেখা গেছে।
ভারতের সিকিম এবং নেপাল সীমান্তে হিমালয় পর্তবমালার অন্যতম পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে দেশের বিভিন্ন এলাকার পর্যটকদের ভিড় এখন পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়।
প্রতিবছর শরতের শেষ অথবা হেমন্তের শুরুর দিকে ঘনকুয়াশা আর আকাশে মেঘ না থাকলে সাধারণত পঞ্চগড়ের বিভিন্ন এলাকা থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায়। তবে তেঁতুলিয়ার-পঞ্চগড় জাতীয় মহাসড়কের দশমাইল এলাকার পর থেকে সাতমেরা ইউনিয়নের টিটিহিপাড়া এবং তেঁতুলিয়া উপজেলা সদরের ডাকবাংলো মহানন্দার পাড় যেন কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার তীর্থস্থান। মূলত ভোরে আলো ফোটার সঙ্গে পৃথিবীর তৃতীয় উচ্চতম এই পর্বতশৃঙ্গে সূর্যের আলো পড়লেই পঞ্চগড়ের উত্তরাকাশে ভেসে উঠে নয়নাভিরাম রুপালি কাঞ্চনজঙ্ঘা।

সূর্যের আলো বাড়ার সঙ্গে কাঞ্চনজঙ্ঘা রূপ বদলাতে থাকে। সকালের রুপালি কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা দিলেও সূর্যের আলো বাড়ার সঙ্গে লাল আভা ছড়িয়ে সোনালি হতে থাকে কাঞ্চনজঙ্ঘা। আর বিকেলের পর সোনামাখা রূপে ধরা দেয় পর্যটকদের চোখে।
‘হিমালয়কন্যা’ খ্যাত পঞ্চগড়ে এখন শুরু হয়েছে শীতের আমেজ। বছর ঘুরে এই সময়ের দারুণ আবহাওয়ার জন্য অপেক্ষা করেন পর্যটকরা। শীতের আমেজে তারা কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য দেখতে এই সময়ে পঞ্চগড়ে ছুটে আসেন। মূলত কাঞ্চনজঙ্ঘা ঘিরে পঞ্চগড়ে পর্যটনের দ্বার উম্মোচিত হয়েছে। প্রতিবছর এই সময়ে ভ্রমণপিপাসুরা পঞ্চগড় আর তেঁতুলিয়া ঘুরে তৃপ্ত মনে ঘরে ফেরেন।
তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা সীমান্ত থেকে ভারতের শিলিগুড়ির দূরত্ব মাত্র আট কিলোমিটার। আর শিলিগুড়ি থেকে ভারতের দার্জিলিংয়ের দূরত্ব প্রায় ৭৭ কিলোমিটার এবং সিকিমের দূরত্ব প্রায় ১০০ কিলোমিটার। মূলত দার্জিলিং এবং সিকিমের সাংগুলেগ থেকে হিমালয় পর্বতমালার অন্যতম পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা বেশ দেখা যায়। আর দেশের মাটি থেকে ভিসা পাসপোর্ট ছাড়া কাঞ্চনজঙ্ঘার এমন রূপ দেখার দেখার একমাত্র স্থান পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া।
মেঘ ও কুয়াশামুক্ত আকাশে তেঁতুলিয়ার মহানন্দার পাড় থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ পেরিয়ে দৃষ্টি চলে যায় নেপাল ও সিকিমের মধ্যবর্তী আট হাজার মিটার উচ্চতায় অবস্থিত কাঞ্চনজঙ্ঘা পর্বতশৃঙ্গে।

বর্তমানে কাঞ্চনজঙ্ঘা আর উপভোগ্য শীতের কারণে পঞ্চগড় ও তেঁতুলিয়ায় পর্যটকদের উপস্থিতি বেড়ে গেছে। জেলার বাইরে থেকে প্রতিদিন শত শত মোটরসাইকেল আরোহী দলবেধে আসছেন কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে। অনেকে পরিবারের সদস্যসহ তেঁতুলিয়ায় রাত থেকে ভোরের আলোতে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ সৌন্দর্য দেখে পুলকিত হচ্ছেন।

আকশ্মিক পর্যটক বৃদ্ধি পাওয়ায় তেঁতুলিয়ায় স্থানীয় হোটেল, রেস্তোরাঁ, আবাসিক হোটেলে স্থান সংকুলান হচ্ছে না। রিকশা-ভ্যান আর ইজিবাইকের মতো ছোট যানবাহনগুলোর যাত্রী সংখ্যাও বেড়ে গেছে।

তেঁতুলিয়া উপজেলার সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ডাকবাংলোয় প্রতিদিন ভিড় লেগে থাকছে। ৬-৭ দিন আগে বুকিং দিয়েও রাতে ঘুমানোর জায়গা পাচ্ছেন না পর্যটকরা। তবে এই এলাকায় কমিউনিটি ট্যুরিজম সিস্টেম উন্নয়নের পরামর্শ দিচ্ছেন পর্যটকসহ স্থানীয়রা।

কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে আসা নীলফামারির জলঢাকা এলাকার শরিফুল ইসলাম ‘আমরা বউ-বাচ্চাসহ পরিবারের সাতজন এসেছি কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে। শুনেছি ভোরের দিকে ভালো দেখা যায়। তাই আগের দিন এসে রাত থেকেছি। সূর্য ওঠার আগেই আমরা মহানন্দার পাড়ে এসে বসে ছিলাম। সূর্যের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গেই কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা দেয়। এত সুন্দর দেখা যাবে তা কল্পনাও করতে পারিনি।’
রংপুরের তারাগঞ্জ থেকে আসা আব্দুল কাফি বলেন, ‘আমরা আটজন বন্ধু মিলে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে এসেছি। চাকরির সুবাদে আমরা পঞ্চগড়ে থাকি। কিন্তু কখনো কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা হয়নি। এবার ডাকবাংলোতে রাত থেকে ভোরে উঠে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পেরেছি। কী যে ভালো লেগেছে! আমাদের এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না।’
তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহাগ সাহা হেমন্তের শুরুর দিকে আকাশ পরিষ্কার থাকলে এখানে পর্যটকদের চোখে কাঞ্চনজঙ্ঘা ধরা দেয়। এজন্য এই সময়ে ভ্রমণপিপাসু, প্রকৃতিপ্রেমীরা তেঁতুলিয়ায় ছুটে আসেন। তাদের সাদরে বরণ করতে উপজেলা প্রশাসনের প্রস্তুতি রয়েছে।

ট্যুরিস্ট পুলিশ পঞ্চগড় জোনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া এমনিতেই একটি পর্যটন এলাকা। এখানে সমতলের চা বাগান, বাংলাবান্ধা, জিরোপয়েন্টসহ বিভিন্ন স্পট দেখতে পর্যটকরা ছুটে আসেন। বর্তমানে দুদিন ধরে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যাচ্ছে। এজন্য পর্যটকদের সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে। তাদের নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশ সর্বদা প্রস্তুত রয়েছে।

জেলা প্রশাসক মো. জহুরুল ইসলাম বলেন, কাঞ্চনজঙ্ঘার চূড়ায় সূর্যালোক পড়লেই এটি দেখা দেয়। এই পর্বতশৃঙ্গ পঞ্চগড়ের যে কোনো এলাকা থেকেই দেখা যায়। তবে তেঁতুলিয়ার মহানন্দার পাড় হচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার তীর্থস্থান।

More News...

কুষ্টিয়ায় নকল আকিজ বিড়িসহ বিড়ি তৈরির উপকরণ জব্দ

মে দিবস উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবে বিড়ি শ্রমিকদের র‌্যালি ও সমাবেশ