ডলার সূচকের মাধ্যমে ইউরো, পাউন্ড, জাপানি ইয়েন, কানাডিয়ান ডলার, সুইডিশ ক্রোনা ও সুইস ফ্রা’র বিপরীতে মার্কিন ডলারের শক্তি কতটা, তা জানা যায়।
মার্কিন ডলারের বিপরীতে গত শুক্রবার পাউন্ড স্টার্লিংয়ের দর ছিল এক বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন, ১ দশমিক ৩৩৫৪। সোমবার তা ০.০৮ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১ দশমিক ৩৪২১ ডলার।
ইয়েনের বিপরীতে অবশ্য দাম কিছুটা বেড়েছে ডলারের। গত বুধবার থেকে ১১৪ থাকার পর সোমবার এর দর হয়েছে ১১৩ দশমিক ৯৬৫ ইয়েন।
মূলত গত আগস্টের মাঝামাঝি থেকেই দাম বাড়ছিল ডলারের। বাংলাদেশেও ডলারের দাম বাড়তির দিকে। ডলারের দাম বাড়ার সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি দামের সম্পর্ক রয়েছে। এর দাম বাড়ায় আমদানিকারকরা ক্ষতির মুখে পড়ছেন, তবে লাভবান হচ্ছেন রপ্তানিকারকরা।
দ্বিতীয়টি হলো আগামী মঙ্গলবার (১৬ নভেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রে খুচরা পণ্য বিক্রির তথ্যপ্রকাশ। গত শুক্রবার প্রকাশিত এক জরিপে দেখা গেছে, উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রে মানুষের কেনাকাটার আগ্রহ গত এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে নিচে নেমে গেছে।