জানা গেছে, শনিবার (২৬ জুন) ভোর ৪টার দিকে মিমির পেটে মারাত্মক ব্যথা শুরু হয়। প্রচুর ঘাম হতে থাকে। কিন্তু অতো ভোরে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। পরে ভোর ৬টায় মিমির গৃহচিকিৎসক তার বাড়িতে আসেন। ধরা পড়েছে গলব্লাডারের সমস্যা।
চিকিৎসক মিমিকে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দিলে তিনি রাজি হননি। তাই বাড়িতেই তার চিকিৎসা চলছে।
২২ জুন ভুয়া আইএস অফিসার দেবাঞ্জন দেবের উদ্যোগে আয়োজিত জাল কোভিড টিকাকরণ ক্যাম্প থেকে কোভিশিল্ড টিকা নেন মিমি। প্রতারণার শিকার হয়ে কসবায় ভুয়া ভ্যাকসিন টিকা কেন্দ্রের পর্দা ফাঁস করেছেন সাংসদ মিমি চক্রবর্তী। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে পাউডারের সঙ্গে পানি মেশানো তরল পদার্থ কিংবা অ্যামিকেসিন দেওয়া হয়েছে।
* করোনার ভুয়া টিকা গ্রহণ, দুশ্চিন্তায় মিমি চক্রবর্তী
শনিবার তার রক্তপরীক্ষাসহ একাধিক টেস্টের নমুনা সংগ্রহ করার কথা ছিল, জাল ভ্যাকসিন নিয়ে তার শরীরে কোনোরকম ক্ষতি হয়েছে কি না তা জানতে। তার আগেই এই বিপত্তি।