করোনার মধ্যেও সিনেমার শুটিং করেছেন। করোনাতেও আক্রান্ত হয়েছেন। সেরে উঠে আবারও পুরোদমে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
কর্ণি সেনার বক্তব্য ছিল, মরাঠা সম্রাট পৃথ্বীরাজ চৌহানের পুরো নাম ব্যবহার করা হোক ছবির ক্ষেত্রে। নয়তো ছবির সেটে হামলা করবে, এমন হুমকিও দেওয়া হয়। শুক্রবার চণ্ডীগড়ে অখিল ভারতীয় ক্ষত্রিয় মহাসভা আর এক ধাপ এগিয়ে অক্ষয়ের কুশপুত্তলিকা দাহ করেছে।
তাদের দাবি, ছবির নাম রাখা হোক ‘হিন্দু সম্রাট পৃথ্বীরাজ চৌহান’। সেই দাবি আদায়ের জন্য ওই দল এ দিন রাস্তায় বিক্ষোভ দেখায়। অক্ষয়ের পাশাপাশি ছবির প্রযোজক আদিত্য চোপড়ার কুশপুতুলও পোড়ানো হয়।
পৌরাণিক বা ইতিহাস-নির্ভর ছবি নিয়ে কোনো রাজনৈতিক দলের এ জাতীয় আচরণ নতুন নয়। এর আগে কর্ণি সেনা ‘পদ্মাবত’-এর সময়ে ছবির সেটে গিয়ে ভাঙচুর করেছিল। ছবির পরিচালক সঞ্জয় লীলা ভানসালীকে শারীরিক নিগ্রহও করা হয়।