কিন্তু আদালতে এক দিনের জন্যেও মুখোমুখি হননি প্রাক্তন দম্পতি।
তিনি জানিয়েছিলেন, ‘নুসরাতের সঙ্গে ভবিষ্যতেও কোনো সম্পর্ক রাখতে চাই না। যেহেতু আইনি প্রক্রিয়ায় ম্যারেজ রেজিস্ট্রেশন হয়নি তাই অ্যানালমেন্ট করেই আলাদা হওয়ার দরকার ছিলো।’
অ্যানালমেন্টের নিয়ম অনুযায়ী, নুসরাতকে আদালতে গিয়ে বলতে হত নিখিলের সঙ্গে আর কোনো সম্পর্ক থাকবে না তার। কিন্তু নুসরাত সে নিয়ম পালন করেছিলেন কিনা, সে কথা স্পষ্ট নয়।
নিখিল বলেছিলেন, ‘যে দিন জানলাম, নুসরাত আমার সঙ্গে থাকতে চায় না, অন্য কারও সঙ্গে থাকতে চায় সেদিনই দেওয়ানি মামলা দায়ের করেছি আমি। নুসরাতের মা হওয়ার পরে এই সিদ্ধান্ত নিইনি আমি।’
বিশ্বকর্মা পূজায় এনা সাহার দফতরে সিঁদুর মাথায় হাজির হয়েছিলেন ঈশান-জননী। সঙ্গী হয়েছিলেন যশ।