এদিকে চলতি মাসের ২৯ তারিখ বাংলাদেশে আসার কথা রয়েছে অস্ট্রেলিয়া দলের। পরে আগামী ৩ আগস্ট থেকে শুরু হবে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। কিন্তু অসিরা এখন আইসোলেশনে বন্দী হয়ে পড়ায় শঙ্কার মেঘ দেখা দিয়েছে তাদের বাংলাদেশ সফরকে ঘিরেও।
শুক্রবার দুপুরে বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন জাগো নিউজকে বলেছেন, ‘আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া আর ওয়েুঠ ইন্ডিজের মধ্যে চলমান সিরিজের ঘটে যাওয়া ঘটনা জেনেছি। তাতে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর অনিশ্চিত হয়ে গেছে- এমন কোন খবর আমাদের জানা নেই।’
‘ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া আমাদের এ ব্যাপারে কোন কিছুই জানায়নি। তাই অস্ট্রেলিয়ার বাংলদেশ সফর নিয়ে কোনরকম অনিশ্চয়তার কথা আমাদের জানা নেই। বরং বৃহস্পতিবারও ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ হয়েছে, তারা এ ব্যাপারে কোনরকম নেতিবাচক কথা জানায়নি আমাদের।’
‘কাজেই পুরো বিষয়টাকে এখনও নেতিবাচক দৃষ্টিতে না দেখে আমরা ইতিবাচক চোখেই দেখছি। অস্ট্রেলিয়ার সব কিছু ঠিক থাকলে ২৯ জুলাই ঢাকা আসার কথা। আমরা এখনো সেটাই জানি।’
ঘটনা ঘটেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের এক সাপোর্টিং স্টাফের। এখন নিশ্চিয়ই দুই দলের সবার আবার কোভিড টেস্ট হবে। সেই টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার সব ক্রিকেটার নেগেটিভ হলে তো আর চিন্তা কিছু থাকবে না।’
নিজামউদ্দিন চৌধুরীর শেষ কথা, ‘তাই এখনই উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। ঐ টেস্ট আগে হোক, রিপোর্ট আসুক- এরপর বোঝা যাবে পরিস্থিতি কী হতে পারে? এখনই নেতিবাচক চিন্তা না করে একটু অপেক্ষাই বোধকরি উত্তম।’