সোমবার (৭ জুন) বেলা ১টায় মহাখালীর সাততলা বস্তিতে আগুনের ক্ষয়ক্ষতি দেখতে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
মিরপুরের রূপনগরের বস্তিবাসীর জন্য বাউনিয়াবাদ প্রজেক্ট স্থানান্তরের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে বলেও জানান মেয়র।
মেয়র বলেন, রূপনগরর বস্তিতে ৭৮০টি পরিবার রয়েছে। তাদেরও নেয়া হবে। গাবতলিতে বহুতল ভবন নির্মাণের কাজ চলছে।
সাততলা বস্তিবাসীকে ৫ হাজার করে টাকা দেবে ডিএনসিসি :
তিনি বলেন, আগুন লাগার পরপরই ফায়ার সার্ভিস, পুলিশ ও অন্যান্যদের সঙ্গে আমার কথা হয়। আগুন লাগার পরে আমাদের করনীয় কী? এখানে দাঁড়িয়ে থাকলে তা সম্ভব নয়। কীভাবে আমাদের এখন ধাপে ধাপে কাজগুলো করতে হবে সেটিই আমাদের দায়িত্ব। উত্তরা একটি খালের কাজ চলছিল এবং অনেক জটলা ছিল এ কারণে এখানে আসতে দেরি হয়েছে। তবে সার্বক্ষণিক দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, আমি পুড়ে যাওয়া বস্তিবাসীর সঙ্গে কথা বলেছি। আপাতত তাদের ঘরের জন্য টিন দিতে হবে এবং এই মুহূর্তে খাদ্য লাগবে। ইতোমধ্যে কাউন্সিলর খাবার রান্নার কাজ শুরু করেছেন। প্রতিটি পরিবারের জন্য খাবারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। দুপুর থেকে খাবার চালু হবে এবং রাতেও বস্তিবাসীকে খাওয়ানো হবে। যতক্ষণ ত্রাণ না এসে পৌঁছাবে ততক্ষণ খাবার বিতরণ করা হবে। এছাড়াও শুকনা খাবার প্যাকেট বিতরণ করা হবে। একটি মানুষও অভুক্ত থাকবে না।