১০ নং রায়পুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শফিউল আজম সুমন চৌধুরী বলেন, আমরা একজন দক্ষ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পেয়েছি, যার কর্ম দক্ষতায় রায়পুরের উন্নয়ন তরান্বিত হচ্ছে।
রায়পুর রিপোর্টার্স ইউনিটির উপদেষ্টা লক্ষীপুর জেলা পরিষদ সদস্য শাখাওয়াত হোসেন আরিফ বলেন, ইউএনও সাবরীন চৌধুরীর এহেন কর্মকান্ড অব্যাহত থাকলে, শীঘ্রই রায়পুর একটি মডেল উপজেলায় পরিনত হবে।
রায়পুর পৌর ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ ইউসুফ বলেন, রায়পুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কর্মকান্ডে ব্যাবসায়ী ও সাধারন জনগন খুশি, উনার জন্য আমরা দোয়া করি।
রায়পুর রিপোর্টার্স ইউনিটির সাঃ সম্পাদক মহিউদ্দীন মিলন বলেন, স্বচ্ছ মুক্তিযোদ্ধা তালিকা প্রনয়ন, মুক্তিযোদ্ধা ও গৃহহীনদের ঘর নির্মানে তদারকি করনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবরীন চৌধুরীর ভূমিকা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। তার সততা ও মেধা তাকে অনেক দুর এগিয়ে নিয়ে যাবে।
১০ নং রায়পুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাঃ সম্পাদক গোলাম আজম চৌধুরী বলেন, ইউএনও স্যারের মেধা, সততা ও মানবতায় বুঝা যায় তিনি একজন মহিয়সী নারী।
একান্ত সাক্ষাতে সাবরিন চৌধুরী বলেন, যতোদিন সরকারের চাকরি করবো, জনগনের সেবা করেই যাবো। সততা, মানবিকতা ও দায়িত্বশীলতাই আমার পুঁজি। দূর্নীতিমুক্ত প্রশাসন গড়তে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন।